৭৭. কর্নফুলি গার্ডেন সিটির চার তালার “ফুচকা”৷
➣ মোহাম্মদ আবদুল মান্নান তার ❛বঙ্গভঙ্গ থেকে বাংলাদেশ❜ গ্রন্থে উল্লেখ করেন- ❝কলহনের রাজতরঙ্গীণী❞তে ঢাক্কা শব্দের উল্লেখ আছে। ঢাক্কা বলতে বোঝায় নৌ আক্রমণ প্রতিরোধের দূর্গ।ইসলাম খানের আগে থেকেই ঢাকায় মুঘলদের নৌ দূর্গের অস্তিত্ব ছিল।ধারণা করা হয় এভাবেও ঢাকা নামটি আসে।
প্রসিদ্ধ খাবার: স্পেশাল স্যুপ, কাটলেট।
প্রাপ্তিস্থান: সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনে
হাজী বিরিয়ানী, ৭০ কাজী আলাউদ্দিন রোড, ঢাকা-১০০০, ☎ +৮৮০১৭১৫৮৩৩৫৭৭।
মতিঝিল, চকবাজার,নবাবপুর,নিউমার্কেট, ফার্মগেইট ইত্যাদি।
৯৪. সুত্রাপুর বাজারের রহিম মিয়ার খাসির বিরিয়ানি।
৩২. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব।
দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক here কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।
চকবাজার শাহী মসজিদ। সুবেদার শায়েস্তা খান ১৬৭৬ সালে এই মসজিদটি নির্মান করেন। বহুবার সংস্কারের ফলে এর আদিরুপটি না থাকলেও এর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।
৩৭. উত্তরার একুশে রেস্তোরার গ্রিল চিকেন।
পাকিস্তানের প্রখ্যাত কাওয়াল আজিজ মিয়ার ছেলে ইমরান মিয়া কাওয়ালের মতে, কাওয়ালিকে জনপ্রিয় করতে দরগা, খানকাহ ও খাওয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এতে সাধারণ মানুষের চিন্তা চেতনার রঙ দিতে হবে।
৩৩. পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ।
কাঠের কাজ যারা করেন, তারা সূত্রধর নামে পরিচিত। প্রাচীন ঢাকায়, বাড়ি-ঘর, নৌকা ইত্যাদি দারুশিল্প নির্মাণে সূত্রধররা যে এলাকায় বসতি স্থাপন করেছিল, তাদের নামানুসারেই এলাকাটির নাম হয় সূত্রাপুর। ঢাকার প্রাচীন মহল্লাগুলোর মধ্যে সূত্রাপুর অন্যতম। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দিক থেকেও বেশ সমৃদ্ধ এই এলাকা। এখানে মিল ব্যারাকের পাশেই রয়েছে বেগ মুরাদের প্রাচীন দুর্গ।